সিম নাম্বার গোপন রেখে কল দিতে পারবেন সিম নম্বর ব্যবহারের সুবিধা
| সিম নাম্বার গোপন রেখে কল দিতে পারবেন সিম নম্বর ব্যবহারের সুবিধা |
সিম নাম্বার গোপন রেখে কল দিতে পারবেন সিম নম্বর ব্যবহারের সুবিধা আপনার সিম নাম্বার গোপন রেখে কল দিতে পারবেন, যেকোনো মোবাইল দিয়ে।আমার এই টিপস টি যদি আপনাদের কাছে ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে দিবেন
সিম নাম্বার গোপন রেখে কল দিতে পারবেন
আপনার সিম নাম্বার গোপন রেখে কল দিতে পারবেন, যেকোনো মোবাইল দিয়ে।
এখন 09601XXXXXX নতুন বাংলাদেশী নাম্বার !
#096XXXXXXXX এই নাম্বার কে UK বা বিদেশী নাম্বার বলে প্রতারনাকারী কারী হইতে সাবধানে থাকুন।
BTS নাম্বার দিয়ে আপনার সিম নাম্বার গোপন রেখে কল
আসলে BTS কোন প্রকার সিম না । এটি একটি SOFTWARE ।
আমাদের এই Software টি এর নাম BTS । আপনি আপনার নিজের মোবাইল এবং নিজের সিম দিয়েই আমাদের এই সিষ্টেম টি ব্যাবহার করতে পারবেন ।
এই সিষ্টেম টি USE করার জন্য আপনার কোন দামি ফোন ব্যাবহার করার দরকার নেই । সাদারন ৫০০ টাকার মোবাইল দিয়েও এই সিষ্টেম টি ব্যাবহার করতে পারবেন ।
সিম নম্বর ব্যবহারের সুবিধা
# আপনার সিম নাম্বার গোপন করে কল দিতে পারবেন।
# মেয়েরা 096 নাম্বার ব্যাবহার করলে কেউ বিরক্ত করতে পারবে না।
# 096 একটা গোপন সিম নাম্বার।
# আপনার 096 নাম্বারে কেউ কল দিতে পারবে না।
# 096 নাম্বার BTCL এর অনুমোদিত বাংলাদেশী নাম্বার।
# আপনার একটি নির্দিষ্ট 096 নাম্বার থাকবে।
# আপনার একটি সিমে দু’টি নাম্বারই চলবে।
# 096 নাম্বার ব্যাবহার করতে আলাদা সিম এর প্রয়োজন নেই।
# শুধু কল আসে-যায় এমন মোবাইল দিয়েও 096 নাম্বার চলবে।
# 096 নাম্বার চালাতে কোন ইন্টারনেটের প্রয়োজন নাই।
# প্রিপেইড কানেকশনই পাওয়া যায়।
বিকাশ
# বিকাশের মাধ্যমেই বিল পরিষোধ বা রিচার্জ করার সুবিধা পাবেন।
#প্রতি কানেকশন চার্জ 200 টাকা
# বিকাশের মাধ্যমেই বিল পরিষোধ বা রিচার্জ করার সুবিধা পাবেন।
# প্রতি মিনিট ৫০ পয়শা ও ১ সেকেন্ড পালস।
# নেটওয়ার্কের কোন প্রবলেম নেই।
# এখন গ্রামিন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল নেটওয়ার্কে পাওয়া যাচ্ছে।
#প্রতি কানেকশন চার্জ 200 টাকা
# বিকাশের মাধ্যমেই বিল পরিষোধ বা রিচার্জ করার সুবিধা পাবেন।
# প্রতি মিনিট ৫০ পয়শা ও ১ সেকেন্ড পালস।
# নেটওয়ার্কের কোন প্রবলেম নেই।
# এখন গ্রামিন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল নেটওয়ার্কে পাওয়া যাচ্ছে।
ব্যবহার করার নিয়ম
ব্যালেন্স জানার জন্য আপনার মোবাইল থেকে 09601700700 এই নাম্বারে ফ্রী কল দিন
কল করার জন্য
কল করার জন্য 09601900900 এই নাম্বারে ফ্রী কল
আপনার নাম্বারে একটি কল আসবে
দিলে কলটি কেটে গিয়ে সাথে সাথে আপনার নাম্বারে একটি কল আসবে, এরপর কল টি রিসিভ করে আপনার কাংখিত নাম্বার টি ডায়াল করে # (হেস) বাটন চাপুন।
ব্যালেন্স রিচার্জ করতে
ব্যালেন্স রিচার্জ করতে প্রথমে 09601600600 নাম্বারে ফ্রী কল
রিচার্জটি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
প্রথমে কার্ড নাম্বারটি লিখে # (হেস) বাটন চাপুন, এরপর আবার পিন নাম্বারটি লিখে # (হেস) বাটন চাপলেই সাথে সাথে আপনার কাংখিত রিচার্জটি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
কল রেট সিষ্টেম
# প্রতি মিনিট ৫০ পয়সা ও ১ সেকেন্ড পালস।
# নেটওয়ার্কের কোন প্রবলেম নেই।
# এখন গ্রামিন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল নেটওয়ার্কে পাওয়া যাচ্ছে। ……কোন Sarvise Charge নাইরিচার্জটি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
# নেটওয়ার্কের কোন প্রবলেম নেই।
# এখন গ্রামিন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল নেটওয়ার্কে পাওয়া যাচ্ছে। ……কোন Sarvise Charge নাইরিচার্জটি সম্পন্ন হয়ে যাবে।
টাকা Recharge করার নিয়ম
সরবনিম্ন ৫০ টাকা থেকে আমাদের Recharge ব্যবস্থা । আপনি আমাদের থেকে ৫০, ১০০, ১৫০, ২০০, ২৫০, ৩০০, ৩৫০, ৪০০, ৪৫০, ৫০০, ৫৫০, ৬০০, ৬৫০, ৭০০, ৭৫০, ৮০০, ৮৫০, ৯০০, ৯৫০, ১০০০ এই সিষ্টেমে টাকা Recharge করে নিতে পারেন । আর প্রতি বার Recharge এর জন্য আমাদের bKash নাম্বারে ৫ টাকা করে বেশি দিতে হবে ।
টাকা RECHARGE করা
প্রথমে আপনি বিকাশ MENU তে যাবেন *247# ডাইল করোন এবং 1 নাম্বার অপশন Send money তে গিয়ে আমাদের নিরদিষ্ট বিকাশ ACCOUNT নাম্বার দিবেন ( 01817-589582 ) তার পর ENTER AMOUNT এ দিবেন আপনি কত টাকা নিতে চান , ENTER RAFARENCE এ দিবেন আপনার বিটিএস (0960) নাম্বার টি তার পর আপনার তার পর আপনার বিকাশের নিরদিষ্ট PASSWORAD টি দিয়ে OK করুন । OK করার পর আপনার নাম্বারে বিকাশ থেকে একটি সফল SMS পাবেন । আর এই SMS টি পাওয়ার কিছুখন পর আপনি আপনার বিটিএস নাম্বারে টাকা পেয়ে যাবেন .
যে ভাবে ইউজার এর লস
ধরুন আপনি কাওকে কল করতে চাইলেন , তাহলে তার কাছে রিং হওয়ার আগেই আপনার ব্যাল্যান্স থেকে ২০-২৫ পয়সা কেটে নেবে । চাই সে কল ধরুক বা তার নাম্বার বন্ধ থাকুক । যদি সে কল ধরে ও তবুও আপনার ১ম মিনিট এ খরচ ৫০+২০=৭০ পয়সা ।
মোবাইল নম্বর বের করার সহজ নিয়ম
গ্রামীনফোন: *২#
এয়ারটেল : *১২১*৬*৩#
রবি: *১৪০*২*৪#
বাংলালিংক: *৫১১#
টেলিটক: *৫৫১#
সিটিসেল: MDN লিখে ৭৬৭৮ তে মেসেজ পাঠান
অজানা সিমের নম্বর বের করার উপায়
বর্তমান সময় হলো মোবাইল ফোনের। অনেকেই ব্যবহার করছেন একাধিক মোবাইল ফোন। রয়েছে একাধিক সিম কার্ডও। এত সিমের ভিড়ে সবগুলোর নম্বর মনে রাখা বেশ কঠিন। তাই কোনো নম্বার প্রয়োজন হলে কিংবা ব্যালান্স শেষ হয়ে গেলে একাউন্ট রিচার্জের সময় সমস্যায় পড়তে হয়। তবে এমন ক্ষেত্রেও নম্বর জানার উপায় রয়েছে। একটু কায়দা জানা থাকলে কোনো ঝামেলা এবং অর্থ ব্যয় করা ছাড়াই মোবাইল ফোনের কয়েকটি বাটন চেপে জানা যায় ফোন নম্বর সর্ম্পকে। এ টিউটোরিয়ালে তুলে ধরা হলো ফোন নম্বর ভুলে গেলে কেমন করে তা জানা যায়। নিচের কোডগুলো ডায়াল করলে সঙ্গে সঙ্গে ফোনের সংযুক্ত থাকা সিমের নম্বরটি ডিসপ্লেতে ভেসে ওঠবে। টেলিটক অপারেটরের নম্বর থেকে *551# ডায়াল করলে ফোন নম্বরটি প্রদর্শিত হবে। গ্রামীণফোনের নম্বর হলে *111*8*2# অথবা *2# ডায়াল করেল ফোন নম্বরটি জানা যাবে। বাংলালিংক নম্বর থেকে *511# ডায়াল করে ফোন নম্বরটি খুঁজে পাওয়া যাবে। রবির নম্বর দেখতে চাইলে *140*2*4# ডায়াল করতে হবে। এয়ারটেল নম্বর জানতে হলে *121*6*3# ডায়াল করলে ফোন নম্বরটি দেখা যাবে।
BTSনম্বার এর সুবিধা সমূহ নিম্নরূপ
১. ৫৮পয়সা প্রতি মিনিটে কথা বলতে পারবেন।
২. প্রতি সেকেন্ড পালসে কথা বলতে পারবেন।
৩. সকল অপারেটরে এক রেট।
৪. ২৪ ঘন্টা একইরকম চার্জ কাটবে।
৫. নেটওয়ার্কের কোন সমস্যা নেই।
৬. এটি একটি বৈধ IP কানেকশন।
৭. বিকাশ থেকে সরাসরি রিচার্জ করা যায়।
৮. আপনার একটি সিমে দুটি নাম্বার ব্যাবহার করতে পারবেন।
৯. আপনার একটি আনকমন ও স্পেশাল নাম্বার হবে।
১০. এটা মেয়েদের জন্য একটি আদর্শ ও নিরাপদ নাম্বার।
১১. এই নাম্বারে কেউ আপনাকে কল দিয়ে বিরক্ত করতে পারবেনা।
১২. আপনি আপনার নাম্বার গোপন করে কল করতে পারবেন।
১৩. এই নাম্বার ব্যাবহার করতে কোন ইন্টারনেট এর প্রয়োজন নেই।
১৪. যে কোন সাধারন মোবাইল দিয়ে এই নাম্বার ব্যাবহার করতে পারবেন।
১৫. আপনার নতুন সিম বা সেট এর কোন প্রয়োজন নেই।
১৬. নেটওয়ার্কের কোন প্রবলেম নেই।
কিভাবে মোবাইল নম্বর গোপন রেখে ফোন করবেন
সবই সম্ভব, তো অ্যাপসের কেরামতি। নানা ধরনের অ্যাপ অবশ্য আগে থেকেই রয়েছে। তবে সেগুলো ব্যবহার করার জন্য একটি ভুয়া নম্বর ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু এখন আর এসব ঝামেলা নেই। জেনে নিন, কীভাবে মোবাইল নম্বর গোপন রেখে কল করা যায়- এমনটাই জানা গেছে কলকাতা24-এ।
Voxox, Lifehacker, Spoofcard, Tracebust, CallerIDFaker- এসব অ্যাপের সাহায্যে কাউকে ফোন করার সময় বদলে ফেলা যায় নিজের মোবাইল নম্বর। এক্ষেত্রে অ্যাপটি ব্যবহারকারীর আসল নম্বর লুকিয়ে রাখে এবং ব্যবহারকারীর দেয়া অন্য একটি ভুয়া নম্বর প্রদর্শন করে থাকে।
এসব অ্যাপের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় Tracebust অ্যাপ। তবে প্রাথমিকভাবে এর ট্রায়াল ভার্সন ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু পরবর্তীতে ব্যবহারের জন্য টাকা দিয়ে কিনতে হবে।
পার্সোনাল ও কর্পোরেট কানেকশন তথ্য
এখন আর শুধুমাত্র স্কয়ার, ইউনিলিভার, বিক্রয় ডটকম, ওএলএক্স ডটকম বা সিম্ফোনির মত বড় বড় কোম্পানি-ই নয় বরং আপনিও চাইলে নিতে পারেন 096XXXXXXXX এই রকমের IP বা ইন্টারনেট প্রটোকল নাম্বারের পার্সনাল বা কর্পোরেট সংযোগ। এখন সকল পার্সনাল অথবা কর্পোরেট IP নাম্বারের সংযোগ পাওয়া যাবে যে কোন FST এজেন্টের নিকট।
পার্সনাল সংযোগ
* ৫৮ পয়শা মিনিট ২৪ঘন্টা সকল অপারেটর।
* আউটগোয়িং সুবিধা চালু আছে।
* ইনকামিং সুবিধা বন্ধ আছে।
* সাধারন মোবাইলে চলবে।
* ইন্টারনেট এর প্রয়োজন নেই।
নেটওয়ার্কের কোন প্রবলেম নেই।
* সংযোগ মূল্য আলোচনা সাপেক্ষে।
কর্পোরেট সংযোগ
* ৫০ পয়শা মিনিট ২৪ঘন্টা সকল অপারেটর।
* আউটগোয়িং সুবিধা চালু আছে।
* ইনকামিং সুবিধা চালু আছে।
* এন্ডয়েট মোবাইলে চলবে।
* ইন্টারনেট ছারা চলবে না।
* নেটওয়ার্কের কোন প্রবলেম নেই।
* সংযোগ মূল্য আলোচনা সাপেক্ষে।
কলার আইডি স্পুফিং কি
এক কথায় বলতে কলার আইডি স্পুফিং হচ্ছে সেই টেকনোলজি যেটা ব্যবহার করলে আপনার আসল কলার আইডি হাইড হয়ে যাবে এবং ফেক কলার আইডি প্রদর্শিত হবে। আপনি কাউকে কল করলে নিশ্চয় আপনার নাম্বার তার মোবাইল স্ক্রীনে শো করবে তাই না? কিন্তু কলার আইডি স্পুফিং করলে আপনার নাম্বার শো না করে আলাদা নাম্বার শো করবে। এখন আপনি যেকোনো নাম্বারই ব্যবহার করতে পারেন, তার মোবাইলে আপনার আসল নাম্বার শো না করে আপানর সেট করা ফেক নাম্বারটি শো করবে।
কলার আইডি স্পুফিং বিশেষ করে প্রাইভেসি রক্ষার খ্যাতিরে করা হতে পারে। আপনার নাম্বার ভুল ব্যাক্তির হাতে চলে গেলে নানান ভাবে আপনাকে প্রতারিত বা বিরক্ত করার চেষ্টা করতে পারে। যেমন- অনেকেই মেয়ে মানুষের নাম্বার পেলে সেখানে কল করে বারবার বিরক্ত করে। কলার আইডি হাইড করে আলাদা নাম্বার ব্যবহার করলে আপনার আসল নাম্বার কেউই জানবেই না আর বিরক্তও করতে পারবে না।
কিন্তু একইভাবে কলার আইডি স্পুফ করে স্ক্যামার বা হ্যাকার আপনাকে প্রতারিতও করতে পারে। ধরুন, আপনার ব্যাংকের হেল্পলাইন নাম্বার ১৬২৩০, স্ক্যামাররা সহজেই এই নাম্বার স্পুফ করে আপনাকে কল দিতে পারে, আপনার ফোনে শো করবে ১৬২৩০ থেকেই কল এসেছে, এখন আপনি যদি আপনার ব্যাংক পাসওয়ার্ড দিয়ে দেন সহজেই আপনি কাঙ্গাল হয়ে যাবেন।
তবে স্ক্যামিং কল গুলো দেখতে আপনার ব্যাংকের নাম্বারের মতো হলেও সম্পূর্ণ আপনার ব্যাংক নাম্বার হয় না। যেমন- অনেকের কাছেই বিকাশের স্ক্যামিং কল আসে ১৬২৪৭ থেকে, কিন্তু স্ক্যামাররা যখন কল করে +১৬২৪৭ থেকে কল আসে, নাম্বারের আগে একটা + চিহ্ন যুক্ত থাকে। এরকম নাম্বারকে নেইবার স্পুফিং বলা হয়! মানে নাম্বারটি আসল নাম্বারের আশেপাশের নাম্বার হয় এবং দেখতে একনজরে একই রকমের মনে হতে পারে।
কল স্পুফিং কিভাবে কাজ করে
অনেক টেকনিক ব্যবহার করে কলার আইডি স্পুফিং করা যেতে পারে, এর মধ্যে ভিওআইপি (ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল) টেকনোলজি ব্যবহার করে বেশিরভাগ কলার আইডি স্পুফিং করা হয়। এই টেকনোলজিতে ইন্টারনেট থেকে সেলফোন টাওয়ারে কলকে সেন্ড করা হয়, আর কলারকে ইচ্ছা মতো নাম্বার চয়েজ করার সুবিধা প্রদান করা হয় কলার আইডি হিসেবে।
প্রথমে আপনি ভিওআইপি সার্ভিস গ্রহণ করলেন, তাদের অ্যাপ ফোনে ইন্সটল করলেন বা ওয়েবসাইট থেকে ড্যাশবোর্ড পেয়ে গেলেন! আপনাকে ইচ্ছা মতো এবার নাম্বার চয়েজ করতে দেবে, আপনি যেটা কলার আইডি হিসেবে দেখাতে চান। তবে নামী প্রভাইডাররা শুধু আপনার নিজের নাম্বার স্পুফ করতে সুবিধা দেয়, আপনি তাদের কাছে যেকোনো নাম্বার স্পুফ করতে পারবেন না। এরপরে যাকে কল করবেন তার নাম্বার টাইপ করবেন, আর সেন্ড করে দেবেন! আপনার স্পুফ করা নাম্বার অপরদিকের স্ক্রীনে প্রদর্শিত হবে!
কল স্পুফিং স্ক্যাম থেকে কিভাবে বাঁচা যেতে পারে
কল স্পুফিং স্ক্যাম অনেক মারাত্মক এক জিনিস, এতে প্রত্যেক বছর লাখো টাকা ক্ষতি গুনতে হয় সাধারণ মানুষকে। স্ক্যামার’রা নানান ফন্দি বানিয়ে কল স্পুফ করে ফোন করে, এক ঝলকে নাম্বার দেখে আপনার আসল ব্যাংক বা সার্ভিস মনে হয়। তারপরে তারা কৌশলে আপনার থেকে গোপন তথ্য গুলো জেনে নেয় এবং অর্থ লোপাট করার ধান্দা করে।
এরকম জালিয়াতি থেকে বাঁচার জন্য আমি রেকোমেন্ড করবো পার্সোনাল নাম্বার যেখানে সেখানে শেয়ার না করা। আপনি সেকেন্ড নাম্বার রাখতে পারেন যেখানে বাকি বাইরের কল ও যাবতীয় কাজ সারবেন আর পার্সোনাল নাম্বার পার্সোনাল কাজ এবং ব্যাংক এ ব্যবহার করতে পারেন। স্ক্যামার আপনার ফোন নাম্বার না পেলে আপনাকে কল ও করতে পারবে না। মনে রাখবেন বেশিরভাগ স্ক্যামিং অ্যাটাক কাউকে টার্গেট করে করা হয় না, জাস্ট তারা একের পর এক র্যান্ডম পারসনকে কল করে, যারা কল ধরে আর তাদের ফাঁদে পা দেয় তারায় বিপদে পরে!
আরেকটি কথা মনে রাখবেন, আসল ব্যাংক থেকে কল করলে আপনাকে কখনোই আপনার পাসওয়ার্ড জিজ্ঞাস করবে না, যদি স্ক্যামাররা এখন আর সরাসরি পাসওয়ার্ড জিজ্ঞাস করে না, কিন্তু তারপরেও তারা নানান ট্রিক খাটিয়ে পাসওয়ার্ড নেওয়ার চেষ্টা করে বা পাসওয়ার্ড রিসেট করাতে চায়। তাদের থেকে সম্পূর্ণ সাবধান, এরকম কলে আপনাকে নানান লোভ দেখাতে পারে, জাস্ট সাথে সাথেই লোভে পরবেন না, প্রয়োজনে ব্যাংকের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন বা নিজে থেকেই তাদের কল ব্যাক করুন, মানে আপনার ব্যাংকের অফিসিয়াল নাম্বারে, তারপরে কথা বলে নিশ্চিত করুন!
আপনার কমন সেন্স চালু রাখতে হবে। সাথে আপনাকে প্রযুক্তি শিক্ষা নিতেই হবে। তবেই আপনি এমন জিনিস গুলো থেকে বাঁচতে পারবেন। বর্তমানে বিকাশ হাইজ্যাক হয়ে যাওয়া অনেক সাধারণ একটি ব্যাপার, তারা আপনাকে স্প্যাম কল করে তারপরে নানানভাবে ওটিপি বা পিন পাওয়ার চেষ্টা করে। আপনিই বলুন, ব্যাংক আপনাকে কল করে কেন আপনার থেকে এমন ডিটেইলস চাইবে যেটা অলরেডি তাদের সার্ভারেই মজুদ রয়েছে?
আপনার সিম আপনি ছাড়া আর কেউ কি ব্যবহার করছে? ক্লিক করুন
0 Comments