asd

ট্রাইকোডার্মা ক্রিম এর কাজ কি খাওয়ার নিয়ম জানুন

 ট্রাইকোডার্মা ক্রিম এর কাজ কি খাওয়ার নিয়ম জানুন

ট্রাইকোডার্মা ক্রিম এর কাজ কি খাওয়ার নিয়ম জানুন
ট্রাইকোডার্মা ক্রিম এর কাজ কি খাওয়ার নিয়ম জানুন




ট্রাইকোডার্মা ক্রিম এর কাজ কি খাওয়ার নিয়ম জানুন
সট্রাইকোডার্মা এর ম্পূর্ণ বিষয়ে খানের লেখা হয়েছে আপনারা সবাই পড়ে দেখবেন এবং শেয়ার করে দিলাম


                                                  ট্রাইকোডার্মা

                                              ইকোনাজল নাইট্রেট বিপি ১% এবং

                                             ট্রাইএমসিনােলন এসিটোনাইড বিপি ০.১%

উপাদান

নাম: ট্রাইকোডার্মাTM

প্রবলতা: প্রতি গ্রাম ক্রীমে রয়েছে ১০ মি.গ্রা. ইকোনাজল নাইট্রেট বিপি এবং ১ মি গ্র,

ট্রাইএমসিনােলন এসিটোনাইড বিপ

মাত্রা গঠনক্রীম

ফার্মাকোলজি

ইকোনাজল ছত্রাক কোষ ঝিল্লীর ব্যাপ্তিযােগ্যতা পরিবর্তন করে, আরএনএ, প্রােটিন সংশ্লেষণ
এবং লিপিড বিপাকে বাধা দেয়।

ট্রাইএমসিনােলনের মূলত গ্লুকোকরটিকয়েড কার্যকলাপ আছে। এটি পলিমােরফোনিউক্লিয়ার
লিউকোসাইট হস্তান্তরে বাধা দান করে এবং কৈশিক নালীর ব্যাপ্তিযােগ্যতা কমিয়ে দেয় যার
ফলে প্রদাহ কমে যায়।

নির্দেশনা

ট্রাইকোডার্মা (ইকোনাজল নাইট্রেট বিপি এবং ট্রাইএমসিনােলন এসিটোনাইড বিপি) যেসব

চিকিৎসায় নির্দেশিতঃ

 • একজিমাটোস মাইকোসেস

 • সােরিয়াসিস

 • টিনিয়া পেডিস (অ্যাথলেটস ফুট)

 • টিনিয়া করপােরিস (রিং ওরম)

 • টিনিয়া ক্রুরিস (জক ইটছ)

 • ইনফ্লামেটোরি ইন্টারট্রিগাে

 • ডায়াপার ডার্মাটাইটিস

অনিকোমাইকোসিস- অনিকোমাইকোসিসে স্থানিক চিকিৎসা হিসেবে ইকোনাজল ।

ট্রাইএমসিনােলন ক্রীম মুখে এন্টিমাইকোটিক এর সাথে মিলিতভাবে দেয়া যায় ।

মাত্রা এবং প্রয়ােগবিধি

সংক্রমিত স্থানে দৈনিক দুইবার আঙ্গুল দ্বারা মৃদুভাবে ঘষে প্রয়ােগ করতে হবে। ব্যবহার ১৪
দিন ধরে চালিয়ে যেতে হবে অথবা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করুন।

প্রতিনির্দেশনা

টিউবারকিউলােস লিসিয়ন এবং চর্মের ভাইরাল সংক্রমণ (হারপেস, ভ্যাকসিনিয়া,
ভ্যারিসেলা) চিকিৎসায় ব্যবহার করা যাবেনা। এই ওষুধের কোন উপাদানের প্রতি অতি
সংবেদনশীলতা।
সাবধানতা।
শুধুমাত্র বাহ্যিক ব্যবহারের জন্য। চোখে ব্যবহার করা যাবে না। অ্যাড্রেনালিন দমিয়ে রাখার
ঝুঁকি থাকার কারণে শিশুদের ক্ষেত্রে দীর্ঘদিন করটিকোস্টেরয়েডের ব্যবহার বর্জন করা উচিত।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
বিরলক্ষেত্রে, সাময়িক স্থানিক জ্বালাতন, চুলকানি এবং লালতা দেখা দিতে পারে ব্যবহারের
সাথে সাথেই। ইকোনাজলের এলার্জিক প্রভাব খুবই কম এবং খুবই সহনীয়, এমনকি কোমল
ত্বকের জন্যও। দীর্ঘদিন করটিকোস্টেরয়েড ব্যবহার অ্যাড্রেনালিন দমিয়ে রাখার ঝুঁকি থাকে,
বিশেষত নবজাতক এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অথবা যখন ওকুসিভ ড্রেসিং প্রয়ােগ করা হয়।
নবজাতকদের ন্যাপকিন ওকুসিভ ড্রেসিং হিসেবে কাজ করে।

গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার

গর্ভাবস্থায়: ইকোনাজল নয় কিন্তু ট্রাইএমসিনােলন এসিটোনাইড প্লাসেন্টা অতিক্রম করে
এবং বাহ্যিক করটিকোস্টেরয়েডের ব্যবহার গর্ভবতী ক্ষেত্রে ভূণের ক্ষতি করে। মানুষের
ক্ষেত্রে এই প্রভাব পরিলক্ষিত নয়। তবুও গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে দীর্ঘকালীন বাহ্যিক
স্টেরয়েড ব্যবহার না করা ভাল।

স্তন্যদানকালীন: খুবই সামান্য পরিমাণ ইকোনাজল এবং কিছু পরিমাণ ট্রাইঅ্যামসিনােলন
মায়ের দুধ দিয়ে নির্গত হতে পারে। তাই, এই ওষুধ স্তন্যদানকালীন সময় দেয়া যাবেনা যদি
দেয় তাহলে শিশুকে দুধ খাওয়ানাে থেকে বিরত থাকতে হবে।

শিশু এবং অল্প বয়স্কদের মধ্যে ব্যবহার

শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া

ইকোনাজল: যেসব যৌগিক পদার্থের বিপাক সিওয়াইপিএ৪/২সি৯ ধারা হয়, মুখে
এন্টিকোয়াগুল্যান্ট (ওয়ারফারিন এবং এসিনােকোমারল)

ট্রাইমসিনােলন: প্লাজমা স্যালিসাইলেট পরিমাণ কমিয়ে দেয়। জিআই ব্লিডিং এবং
এনএসএআইডিস এর সাথে আলসারের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এন্টিডায়াবেটিক ওষুধের প্রভাব
কমিয়ে দেয়। এমফোটেরিসিন বি, বিটা-ব্লকার, পটাশিয়াম-ডিপ্লিটিং ডাইইউরেটিক্স,
থিয়ােফাইলিন এর সাথে হাইপারকেলেমিয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। ট্রাইএমসিনােলন এর
অপসারণ বেড়ে যায় যদি সিক্লোসপােরিন, কারবামাযেপিন, ফেনিঠোয়িন, বারবিটিউরেটস
এবং রিফাম্পিসিন এর সাথে ব্যবহার করলে।

অতিমাত্রা

এই ক্রীম শুধুমাত্র বাহ্যিক ব্যবহারের জন্য। যদি দুর্ঘটনাবশত অধিক পরিমাণে প্রবেশ করানাে
হয় তাহলে গ্যাস্ট্রিক এমপিটিং মেথড প্রয়ােগ করতে হবে।

সংরক্ষণ

আলাে থেকে দূরে, ঠান্ডা (৩০° সে. এর নিচে) ও শুকনাে স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের
বাইরে রাখুন।

সরবরাহ

ট্রাইকোডার্মা (ইকোনাজল নাইট্রেট বিপি এবং ট্রাইএমসিনােলন এসিটোনাইড বিপি) ক্রীম
১০ গ্রাম এবং ২০ গ্রাম টিউবে পাওয়া যায়।

ডারমাফিন ট্যাবলেট কাজ কি এর সম্পর্কে জানুন    এখানে ক্লিক করুন


Post a Comment

0 Comments