asd

মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করার নিয়ম

 মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করার নিয়ম

মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করার নিয়ম
মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করার নিয়ম



 মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করার নিয়ম আপনার ফোনে কি দ্রুত ভাবে চার্জ হচ্ছে না তাহলে এই টিপসটি আপনার জন্যই আশাকরি পুরোটাই পড়ে দেখবেন আপনার ফোনে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে আশা করি টিপসটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে ভাল লাগলে শেয়ার করে দিবেন

চার্জিং এবং মৌলিক তওব


আপনার ফোনটি কী পরিমাণ পাওয়ার নিয়ে চার্জ হবে সেটা ওয়াট এককে প্রকাশ করা হয়। ওয়াট হলো ভোল্টেজ এবং এম্পিয়ার এর গুণফল। এক্ষেত্রে ভোল্টেজকে আপনি পানির পাইপের প্রেশার হিসেবে এবং এম্পিয়ারকে আপনার পাইপ দিয়ে প্রবাহিত পানির সাথে তুলনা করতে পারেন। এই তিনটি ফ্যাক্টরই মূলত আপনার ফোনের চার্জিং কে নিয়ন্ত্রণ করে।


 আপনি আপনার ফোনের কিংবা চার্জারের চার্জ করার ক্ষমতা প্যাকেটে কিংবা ইন্টারনেট ঘেঁটে পেয়ে যাবেন।


 কোন একটি ফোন কিংবা চার্জারের চার্জ করার ক্ষমতা মানে ওয়াট যত বেশি হবে ফোনটি তত দ্রুত চার্জ নেবে। এক্ষেত্রে ফোন ও চার্জারের সমান তালে কাজ করতে হবে। যেমন ধরুন আপনার ফোনটি ১৮ ওয়াট চার্জিং সাপোর্ট করে,


 কিন্তু আপনি ৫ ওয়াটের চার্জার দিয়ে সেটি চার্জ করলেন তাহলে দেখবেন সেটি ধীরগতিতে চার্জ হচ্ছে। তবে যেসব ফোন ৫ ওয়াট চার্জিং সাপোর্ট করে সেগুলোতে য়াবার ১৮ ওয়াট চার্জার ব্যবহার করেও কোন লাভ নেই, বরং ক্ষতির সম্ভাবনা। আশা করি ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন।

উপযুক্ত চার্জার বাছাই করুন


সবচেয়ে দ্রুত চার্জ করতে আপনার ফোনের ম্যাক্সিমাম চার্জিং ক্যাপাসিটি অনুযায়ী চার্জার কিনুন। সাধারণত বেশি ওয়াটের চার্জারগুলোর দাম বেশি হয়।


 তাই অনেকসময় দেখা যায় নির্দিষ্ট মোবাইলটি বেশি ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং সমর্থন করলেও মোবাইল কোম্পানি মোবাইলের সাথে খরচ বাঁচাতে কম ওয়াটের নরমাল চার্জার দিয়ে দেয়। সেক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার ফোনের ম্যাক্সিমাম ক্যাপাসিটি না জেনে সেটি দিয়েই ফোন চার্জ করেন তাহলে কখনো দ্রুত চার্জ করতে পারবে না।


 তাই এখনই আপনার ফোনের মডেল অনুযায়ী ইন্টারনেট ঘেঁটে দেখে নিন সেটি কত ওয়াটের চার্জার সাপোর্ট করে, আর আপনি কত ওয়াটের চার্জার ব্যবহার করছেন।

দামি চার্জার ব্যবহার করুন


সাধারণত আপনি ভালো একটি ব্র্যান্ড এর চার্জার কিংবা ওইএম এর অরিজিনাল চার্জারের তুলনায় অনেক কম দামে বিভিন্ন অনলাইন শপে চাইনিজ বিভিন্ন ব্র্যান্ড এর চার্জার পাবেন। সেগুলোতে হয়তো ফাস্ট চার্জিং কিংবা এরকম কথা লেখা থাকবে কিন্তু বাস্তবিক ক্ষেত্রে দেখা যাবে আপনি সেরকম আউটপুট পাচ্ছেন না। 


তাই আপনার উচিত একটু বেশি দাম দিয়ে হলেও ভালো একটি চার্জার কেনা। 


অনেকে ভাল চার্জারে যতটা গুরুত্ব দেয়, ভালো ক্যাবলের ক্ষেত্রে ততটা গুরুত্ব দেয় না। কিন্তু চার্জারের মতোই ক্যাবলটিও গুরুত্বপূর্ণ। আপনার চার্জার যতই ভালো হোক না কেন, ক্যাবল ভালো না হলে চাহিদানুজায়ী দ্রুত চার্জ করতে পারবেন না।

ওয়াল সকেট ব্যবহার করুন


দ্রুত চার্জিং এর জন্য অবশ্যই চার্জার ওয়াল আউটলেটে লাগাবেন। ওয়াল আউটলেট এ আপনি ভালো কারেন্ট ফ্লো পাবেন। পাওয়ারব্যাঙ্ক বা কম্পিউটার থেকে চার্জ করতে গেলে আপনি ম্যাক্সিমাম স্পিড পাবেন না।


 এগুলো শুধু বিশেষ ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা উচিত। একইভাবে ওয়্যারলেস চার্জার ব্যবহার করার চেয়ে ক্যাবল দিয়ে চার্জ করলেই দ্রুত চার্জ করতে পারবেন। তবে আজকাল অনেক ফাস্ট চার্জিং সমর্থিত ওয়্যারলেস চার্জার বাজারে এসেছে।


 একান্তই যদি ওয়াল আউটলেটে সরাসরি যুক্ত করতে না পারেন, মানে মাল্টিপ্লাগ ব্যবহার করতে হয়, তাহলে অবশ্যই ভালো মানের একটি মাল্টিপ্লাগ ব্যবহার করুন। নয়তো হিতে বিপরীত হতে পারে।

ফোন বন্ধ করে চার্জ নেই


মোবাইল ফোন দ্রুত চার্জ করার ক্ষেত্রে এটা খুব কার্যকরী একটি পদ্ধতি। বন্ধ করে মোবাইল ফোন চার্জ দিলে এটি আপনার মোবাইলের রেডিও কানেক্টিভিটি ও অন্যান্য সার্ভিস বন্ধ রাখে বলে চার্জ ফুরোয় না। বরং পুরোটাই আপনার ব্যাটারিতে যুক্ত হয়।


 কোথাও বেরোবার আগে এই পদ্ধতিতে চার্জ দেয়া বেশ কাজের। তবে অনেক মোবাইলে এয়ারপ্লেন মোড বলে একটা অপশন আছে। চাইলে সেটাও ব্যবহার করতে পারেন।

দ্রুত চার্জ করার কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস


উপরের টিপসগুলো অ্যাপ্লাই করে “ফার্স্ট চার্জিং” প্রযুক্তির মতো আমরা আমাদের মোবাইলকে দ্রুত চার্জ করাতে পারব। তাহলে সবশেষে উপরের ধাপগুলো আবার একটু দেখে নেওয়া যাক – 

মোবাইলের নিজস্ব চার্জার ব্যবহার করতে হবে। 

যেসেই চার্জার ব্যবহার না করে ব্রান্ডের চার্জার ব্যবহার করতে হবে। 

চার্জারের জন্য চিকন আর লম্বা ক্যাবল ব্যবহার না করে মোটা এবং ছোট ক্যাবল ব্যবহার করতে হবে। 

চার্জ করার সময় মোবাইলে কোনো কভার থাকা যাবে না এবং মোবাইল কোনো কিছুর ভিতরে রাখা যাবে না। 

চার্জ করার সময় মোবাইলের উপর ও নিচের পৃষ্ঠে যেন বায়ু চলাচল করতে পারে সেটা খেয়াল করতে হবে। 

Airplane mode ব্যবহার করে মোবাইল চার্জে দিতে হবে।মোবাইল বন্ধ করে চার্জে দিতে হবে। 

ব্যাটারী সেভার অ্যাপ ব্যবহার করা যাবে না।গোপন সেটিংস Doze ব্যবহার করতে হবে।

নিজস্ব চার্জার ব্যবহার করা


আমাদের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলটিকে দ্রুত চার্জ করানোর জন্য প্রথমেই আমাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে আমাদের মোবাইলটি যেন সবসময় মোবাইলের সাথে পাওয়া চার্জার দিয়েই চার্জ করাই। কারন, মোবাইলের সাথে পাওয়া চার্জার কেবলমাত্র আমাদের মোবাইলটির জন্যই তৈরী করা হয়েছে,

 যার ফলে মোবাইলটির ব্যাটারী যতটুকু পাওয়ার নিতে পারে ঠিক ততটুকুই পাওয়ার ব্যাটারী পায়। এতে করে যেমন মোবাইল দ্রুত চার্জ হবে ঠিক তেমন মোবাইলের ব্যাটারীর আয়ুও ঠিক থাকবে। আপনি হয়ত খেয়াল করবেন, অন্য কোনো চার্জার দিয়ে মোবাইল চার্জ করার সময় যদি মোবাইল ব্যবহার করেন, তখন মোবাইলটি রেসপন্স করে না, হ্যাং হয়ে যায়। কিন্তু মোবাইলটির নিজস্ব চার্জার দিয়ে চার্জ করানোর সময় মোবাইল ব্যবহার করলে এমন কোন সমস্যা হয় না। কারন,

 অন্য কোন চার্জার যেহেতুে আমাদের মোবাইলটির উপযোগী করে তৈরী করা হয়নি তাই মোবাইলটির ব্যাটারী হয় বেশি পাওয়ার বা কম পাওয়ার পায় যার ফলে মোবাইলের ব্যাটারী ধীরগতিতে চার্জ হওয়াসহ ব্যাটারীর আয়ু অনেকগুন কমে যায়।

সঠিকভাবে মোবাইল চার্জ দেওয়ার নিয়ম


নতুন অবস্থায় আমরা স্মার্টফোনের অনেক যত্ন নেই। কিছুদিন পুরনো হলেই আমরা আর এ কাজ করি না। এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় সমস্যা। কারণ সময় যেতে যেতে অনেক কম সময়ের মধ্যে আমাদের মোবাইলের ব্যাটারির অবস্থা দ্রুত খারাপ হতে থাকে। 

তাই আপনি যদি আপনার ফোনের ব্যাটারির ক্ষমতা চিরকাল ধরে রাখতে চান তাহলে কিভাবে সঠিকভাবে মোবাইল চার্জ করতে হয় সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ জেনে নিন। আপনার মোবাইলের ব্যাটারি ভালো রাখার একমাত্র উপায় হচ্ছে সঠিকভাবে মোবাইল চার্জ দেওয়া।

মোবাইল ফোন কখন চার্জ দিবেন


স্মার্টফোন চার্জ দেওয়ার সঠিক সময় হচ্ছে যখন ব্যাটারীতে ৫০% এর কম পরিমাণে চার্জ থাকে। মোবাইলে ৫০% – ৯০% এরমধ্যে চার্জের পরিমাণ রাখা অনেক ভালো। এটা অনেক চার্জ এর পরিমান যখনই ৫০% থেকে কমে যাবে তখনই মোবাইল চার্জ দিতে হবে। আর একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন ৯০% – ৯৫% এর বেশি চার্জ দিবেন না।

 তাই ৯০% চার্জ হয়ে যাওয়ার পর চার্জার খুলে রাখবেন। এভাবে নিয়ম করে চার্জ দিলে মোবাইল এর ব্যাটারির স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকবে।

চার্জের পরিমাণ 20% থেকে কমতে দিবেন না


মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের খেলা,ইউটিউবে ভিডিও দেখা,বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ভিজিট করা এবং অন্যান্য অনেক কাজ করতে করতে মোবাইল চার্জ দেওয়ার কথা মনে থাকে না তাইতো? তবে হঠাৎ করে যখন Low Bettery Signal দেখনো হয়, তার মানে হচ্ছে আপনার ফোনে ২০% চার্জ রয়েছে। তবে আমরা এতটাই এসব করতে ব্যস্থ থাকি যে ২০% থেকেও চার্জ অনেক কমে যায়। 

আর এভাবেই ৫৫% লোকেরা তাদের মোবাইলের ব্যাটারির ক্ষমতা দিনের পর দিন নষ্ট করত থাকেন। 

যখন মোবাইলের ব্যাটারি চার্জ ২০% কম থাকে তখন সে অনেক ক্ষেত্রে উইক হয়ে থাকে। তাই দিনের পর দিন ২০% থেকে কম চার্জ কম থাকা অবস্থায় ভারী ভারী গেমস, অ্যাপস মোবাইলে ব্যবহার করেন, তখন নিঃসন্দেহে ব্যাটারি দুর্বল হয়ে যায়। তাই বেশি সময়ের জন্য মোবাইলের ব্যাটারি ভালো রাখার প্রথম উপায় হচ্ছে, আপনার ফোনের চার্জ এর পরিমাণ কখনো ২০% এর কম হতে দিবেন না। তাছাড়া ২০% থেকে কম চার্জ থাকলে মোবাইল ব্যবহার করবেন না।

আপনি কি 100% চার্জ করবেন

না, আপনার ফোন কখনোই ১০০% পর্যন্ত চার্জ করবেন না। বিভিন্ন মোবাইল এক্সপার্টরা বলেছেন য, যেকোন স্মার্টফোনে ১০০% চার্জ না দিয়ে, ৯০-৯৫% চার্জ দিলে ব্যাটারি ভালো থাকে।তবে মাসে একবার ০-১০০% ফুল চার্জ দিলে অনেক ক্ষেত্রে ব্যাটারির জন্য ভালো বলে প্রমাণিত হয়েছে। 

এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে Battery Recalibrate হবে, এতে Android OS আবার আপনার ফোনের সঠিক Battery level দেখাতে সক্ষম হবে।তাই মাসে কমপক্ষে ১-২ বার ০-১০০% চার্জ দিবেন।

চার্জের সময় ফোন ব্যবহার করবেন না


মোবাইল ফোন চার্জ দিয়ে কখনই ব্যবহার করবেন না। অনেকেই মোবাইল চার্জ দিয়ে গেইম খেলে, ভিডিও দেখে বা অন্যান্য কাজ করে।এতে করে মোবাইলের ব্যাটারি বিস্ফোরণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বিভিন্ন নিউজে আপনারা এ ধরনের মোবাইল বিস্ফোরণের খবর দেখতে পাবেন। 

চার্জে থাকা অবস্থায় যখন মোবাইল ব্যবহার করা হয় ,তখন মোবাইলের ডিসপ্লে, প্রসেসর এবং অন্যান্য অংশ তে ব্যাটারির থেকেই পাওয়ার ব্যবহার হতে থাকে। এতে মোবাইলের ব্যাটারি অধিক পরিমাণে গরম হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে আপনার মোবাইলের ব্যাটারি অনেক কম সময়ের মধ্যে খারাপ হয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকে। 

আরো পড়ুন- ব্লুটুথ চালু রাখলে কতটুকু ব্যাটারির ক্ষয় হয়? 

দ্রুত মোবাইল চার্জ করার কার্যকরী উপায় জেনে নিন 

তাই চার্জে বসিয়ে মোবাইলফোন কখনো ব্যবহার করবেন না। এতে আপনার ব্যাটারি ভালো থাকবে।

Battery Optimization Apps ব্যবহার করুন

1. Naptime by Franco Francisco- 

অন্যান্য ব্যাটারি সেভার অ্যাপ যেগুলি, মূলত আপনার ফোনের মেমোরি ক্লিয়ার করার দাবি করে থাকে, তার থেকে অনেকাংশেই আলাদা এই Naptime অ্যাপ। এই অ্যাপ বিশেষ ভাবে আপনার ডিভাইসের বিল্ট-ইন ডোজ পাওয়ার সেভিং ফাংশনালিটিতে কাজ করে। Naptime আপনার ফোনটিকে idle state-এ নিয়ে আসতে সাহায্য করে, যা মূলত হাজির হয়েছিল Android 6.6 Marshmallow-র সঙ্গেই। সচরাচর আপনার ফোন যে পরিমাণে ব্যাটারি খরচ করে, তাকে অনেকটাই কমিয়ে দিতে সাহায্য করে এই Naptime অ্যাপ। ফোনের ব্যাটারি শেষ হওয়ার অন্তত আধ ঘণ্টা আগে থেকেই ব্যাটারি বাঁচাতে শুরু করে দেয় এই অ্যাপ।

2. Greenify by Oasis Feng -

টেকনিক্যালি এই অ্যাপটি আসলে একটি ব্যাটারি কিলার অ্যাপ। কিন্তু আপনি যদি Greenify-এর Battery Saver মোড ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে তার থেকে ভালো আর কিছু হতে পারে না। Naptime-এর মতো একই ডোজ ফাংশনালিটি ব্যবহার করে ফোনের ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্যে করে Greenify। এছাড়াও এই অ্যাপে রয়েছে Aggressive Doze এনাবল করার অপশন। এর সাহায্যে ফোনের মোশন ডিটেক্ট করা থাকলেও কখনই ডিভাইসকে ডিপ স্লিপ মোড থেকেও জাগ্রত করে না। সুতরাং, সব দিক মিলিয়ে এই অ্যাপটিও অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে। বেশির ভাগ ইউজারই এই অ্যাপ ব্যবহার করে উপকৃত হয়েছেন এবং তারা Greenify অ্যাপের নাম দিয়েছেন Doze on the Go। ইউজারদের দাবি, চার্জারের থেকেও বেশি সহায়ক এই অ্যাপ।

3. Battery Guru by Paget96- 

ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে এই অ্যাপটিও খুবই সহায়ক। খুব স্পষ্ট ভাবে বলতে গেলে, Battery Saver অ্যাপের থেকেও অনেকাংশে Battery Guru একটি ব্যাটারি মনিটরিং অ্যাপ। এই অ্যাপের ইনসাইটস দেখলেই আপনি বুঝতে পারবেন যে, কী ভাবে ফোনের ব্যাটারিকে বাঁচিয়ে রাখবে Battery Guru অ্যাপটি। যে কোনও স্মার্টফোনের ব্যাটারি কমে যাওয়ার মূল যে দুটি কারণ রয়েছে অর্থাৎ ব্যাটারির তাপমাত্রা এবং চার্জিং লিমিট - সেই দুটির জন্যই আপনি অ্যাপে গিয়ে রিমাইন্ডার সেট করতে পারেন। Naptime অ্যাপের মতোই Battery Guru অ্যাপটিও আপনার ফোনের Doze মোড খুব দ্রুত করতে পারে।

4. Servicely by Francisco Franco- 

তালিকায় রয়েছে আরও একটি অ্যাপ, যার সৃষ্টিকর্তার নাম Francisco Franco। গড়পড়তা Battery Saver Appগুলি যা করে থাকে,. এই Servicely কিছুটা তার বাইরে গিয়েই কাজ করে। এই অ্যাপ ইউজারদের ব্যাটারি হগিং সার্ভিস ডিসেবল করার সুযোগ দেয়, যাতে তারা কোনও অ্যাপ চালালে, তার ব্যাটারি খরচ খুবই কম হয়। এই প্রযুক্তি আর কোনও ব্যাটারি সেভার অ্যাপেই নেই। তবে এই অ্যাপটি চালাতে গেলে আপনার অতি অবশ্যই প্রয়োজন একটি rooted ডিভাইসের। এখন রুটেড ডিভাইস যে আসলে কী হয়, তা যদি আপনার জানা না থাকে, তাহলে Naptime অ্যাপ ডাউনলোড করে চালাতে পারেন।

সারারাত মোবাইল চার্জে লাগিয়ে রাখবেন না

সারারাত মোবাইল চার্জে লাগিয়ে রাখা ব্যাটারির জন্য অনেক খারাপ। কারণ আপনিই ভেবে দেখুন, আপনার খিদে পেলে আপনি কতটুকু খান, আপনাকে যদি এর চেয়ে বেশি খাওয়ানো হয় তাহলে কি হবে, মোবাইলের ব্যাটারিও ঠিক এরকম। 

ব্যাটারীতে যতটুকু চার্জ এর প্রয়োজন হয়, এর থেকে বেশি পরিমাণ চার্জে লাগিয়ে রাখলে স্বাভাবিকভাবে ব্যাটারিতে তার খারাপ প্রভাব পড়বে এবং চার্জের সাথে সংশ্লিষ্ট অনেক সমস্যা দেখা দিবে। তাই যতটুকু প্রয়োজন, ঠিক ততটুকুই চার্জ করার চেষ্টা করবেন। 

সারা রাতের জন্য মোবাইল চার্জে লাগিয়ে রাখবেন না।

Post a Comment

0 Comments